পুলিশ সুপার ও সদর মডেল থানার ওসির উদ্দেশ্যে দেওয়া আবেদনে বাচ্চু উল্লেখ করেন,‘‘আমি ভুল বুঝাবুঝির কারণে আজমেরী ওসমান, মোকলেছুর রহমান, শাহাদাৎ হোসেন রুপু ও জুয়েলের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছিলাম।
পরবর্তীতে আমি ভুল বুঝতে পারি। প্রকৃতপক্ষে উল্লেখিত ব্যক্তিগণ আমার কাছে কোনরুপ চাঁদা দাবি করে নাই, চাঁদার দাবিতে ফোনও করে নাই এবং আমাকে মারপিটও করে নাই।
ঘটনাটি সম্পূর্ণ ভুল বুঝাবুঝি ছিল। উক্ত ব্যক্তিগণের বিরুদ্ধে আমার আর কোন অভিযোগ নাই ও রইলো না। উক্ত ব্যক্তিগণ মোকাদ্দমার দায় হতে মুক্তি অব্যাহতি পেলে বা মোকাদ্দমার চূড়ান্ত রিপোর্ট দাখিল করলে আমার কোন আপত্তি থাকবেনা।’
এদিকে ওই ঘটনায় গ্রেফতার নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্র সমাজের সভাপতি সহ দুইজনের জামিন মঞ্জুর করেছে আদালত। ১৫ সেপ্টেম্বর রোববার দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ আনিসুর রহমান তাদের জামিন মঞ্জুর করেন।
জামিনপ্রাপ্তরা হলেন সোনারগাঁও উপজেলার নাজির পুর এলাকার গোলজার হোসেনের ছেলেমোকলেছুর রহমান (৩৫) ও ফতুল্লা ইসদাইর এলাকার মো. ফকির চাঁনের ছেলে জেলা ছাত্র সমাজের সভাপতি শাহাদৎ হোসেন রুপু এবং পলাতক জুয়েল (৩০)। আসামী পক্ষের আইনজীবী হিসেবে ছিলেন অ্যাডভোকেট সুইটি ইয়াসমিন।