• ঢাকা, বাংলাদেশ

মাধ্যমিকে থাকছে না বিভাগ বিভাজন 

 admin 
14th Sep 2021 9:14 am  |  অনলাইন সংস্করণ

বর্তমান শিক্ষাক্রমে একজন শিক্ষার্থীকে ষষ্ঠ শ্রেণিতে ওঠার পরই প্রচণ্ড চাপ নিতে হয়। পঞ্চম শ্রেণিতে ছয়টি বই পড়লেও ষষ্ঠ শ্রেণিতে তার বিষয়সংখ্যা দাঁড়ায় ১২তে। এরপর নবম শ্রেণিতে ওঠার পর পড়তে হয় মহাসমুদ্রে। বিজ্ঞান, বাণিজ্য নাকি মানবিক—কোন বিভাগে পড়বে তা ঠিক করতে হয়। কিন্তু মাত্র ১৪ বছর বয়সে ওই শিক্ষার্থী এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। ফলে অভিভাবক বা শিক্ষকরা যেকোনো একটি বিভাগ তার ওপর চাপিয়ে দেন। এতে দেখা যায়, ওই শিক্ষার্থী হয়তো জোর করে বিজ্ঞান বা বাণিজ্যের বিষয়গুলো পড়ছে। মুখস্থের ওপর ভর করে নম্বর পেলেও প্রকৃত অর্থে সে বিষয়গুলো আত্মস্থ করতে পারে না। এ ছাড়া একটি বিভাগে সীমাবদ্ধ থাকায় সামগ্রিক বিষয়গুলো সম্পর্কে জ্ঞান লাভ হয় না। এসব সমস্যার অবসানে এবং বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশে যুগোপযোগী শিক্ষাব্যবস্থা চালু করতে গতকাল সোমবার নতুন শিক্ষাক্রমের খসড়া রূপরেখার অনুমোদন দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

নতুন রূপরেখায় বদলে ফেলা হয়েছে শিক্ষাব্যবস্থা, এসেছে আমূল পরিবর্তন। মাধ্যমিক পর্যন্ত থাকছে না কোনো বিভাগ বিভাজন। ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির সবাইকে পড়তে হবে ১০টি বিষয়। দশম শ্রেণির পাঠ্যসূচির ওপরই অনুষ্ঠিত হবে এসএসসি পরীক্ষা। একাদশ শ্রেণিতে গিয়ে শিক্ষার্থীদের বিভাগ পছন্দ করতে হবে। একাদশ শ্রেণি শেষে পরীক্ষা এবং দ্বাদশ শ্রেণি শেষে পরীক্ষা নেওয়া হবে। এই দুই পরীক্ষার ফলাফলের সমন্বয়ে তৈরি হবে এইচএসসির ফল।

এ ছাড়া প্রাথমিকে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত কোনো পরীক্ষা থাকছে না। চতুর্থ থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়তে হবে আটটি বই। তবে সব শ্রেণিতেই শিখনকালীন মূল্যায়নেই বেশি জোর দেওয়া হয়েছে। বর্তমান পদ্ধতিতে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী (পিইসি) পরীক্ষা থাকছে না। গতকাল প্রধানমন্ত্রীর কাছে রূপরেখা উপস্থাপন শেষে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এর বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিক্ষার্থীদের জন্য আনন্দঘন শিক্ষা নিশ্চিত করতে এ শিক্ষাক্রম তৈরি করা হয়েছে। এ শিক্ষাক্রম পরীক্ষামূলকভাবে ১০০টি প্রাথমিক ও ১০০টি মাধ্যমিক স্কুলে আগামী বছর থেকে শুরু করা হবে। ২০২৩ সালে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণি এবং ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মাধ্যমে শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন শুরু করা হবে। ২০২৪ সালে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণি এবং অষ্টম ও নবম শ্রেণি এ শিক্ষাক্রমের আওতায় আসবে। ২০২৫ সালে পঞ্চম ও দশম শ্রেণি যুক্ত হবে। ২০২৬ সালে একাদশ ও ২০২৭ সালে দ্বাদশ শ্রেণি যুক্ত হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ শিক্ষাক্রম অনুমোদন দিয়েছেন।

জানা যায়, নতুন কারিকুলাম প্রণয়নে ২০১৭ সালে কাজ শুরু করে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। তখন দেশের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদদের নিয়ে দুটি কমিটি করা হয়। এরপর আবার ১০ জন শিক্ষাবিদ নিয়ে ‘কারিকুলাম ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড রিভিশন কোর কমিটি’ গঠন করা হয়। গত বছরের শেষ দিকে তারা ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা, প্রাক-প্রাথমিক থেকে দ্বাদশ শ্রেণি’ নামে ১১৪ পৃষ্ঠার রূপরেখা জমা দেয়। এই রূপরেখার ওপর বিশিষ্টজন, শিক্ষাবিদদের মতামত নেয় এনসিটিবি। এরপর তা ন্যাশনাল কারিকুলাম কো-অর্ডিনেশন কমিটির (এনসিসি) কাছে পাঠানো হয়।

নতুন মূল্যায়ন পদ্ধতি : প্রাক-প্রাথমিক পর্যায় থেকে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত শতভাগ শিখনকালীন মূল্যায়ন। চতুর্থ থেকে পঞ্চম শ্রেণিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান ও সামাজিক বিজ্ঞান বিষয়ে ৬০ শতাংশ শিখনকালীন মূল্যায়ন ও ৪০ শতাংশ সামষ্টিক মূল্যায়ন। এ ছাড়া জীবন ও জীবিকা, ডিজিটাল প্রযুক্তি, শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য এবং সুরক্ষা, ধর্ম শিক্ষা এবং শিল্প ও সংস্কৃতি বিষয়ে শতভাগ শিখনকালীন মূল্যায়ন থাকবে।

নবম ও দশম শ্রেণিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান ও সামাজিক বিজ্ঞান বিষয়ে ৫০ শতাংশ শিখনকালীন মূল্যায়ন ও ৫০ শতাংশ সামষ্টিক মূল্যায়ন থাকবে। এ ছাড়া জীবন ও জীবিকা, ডিজিটাল প্রযুক্তি, শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য এবং সুরক্ষা, ধর্ম শিক্ষা এবং শিল্প-সংস্কৃতি বিষয়ে শতভাগ শিখনকালীন মূল্যায়ন হবে। আর দশম শ্রেণি শেষে দশম শ্রেণির পাঠ্যসূচির ওপর পাবলিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে আবশ্যিক বিষয়ে ৩০ শতাংশ শিখনকালীন মূল্যায়ন এবং ৭০ শতাংশ সামষ্টিক মূল্যায়ন করা হবে। নৈর্বচনিক ও বিশেষায়িত বিষয়ে কাঠামো ও ধারণায়ন অনুযায়ী সামষ্টিক মূল্যায়নের পাশাপাশি প্রকল্পভিত্তিক, ব্যাবহারিক ও অন্যান্য উপায়ে শিখনকালীন মূল্যায়নের সুযোগ থাকবে। প্রায়োগিক বিষয়ে শতভাগ শিখনকালীন মূল্যায়ন ব্যবস্থা থাকবে। এ ছাড়া একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির পাঠ্যসূচির ওপর প্রতি বর্ষ শেষে একটি করে পরীক্ষা হবে। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষার ফলাফলের সমন্বয়ে চূড়ান্ত ফলাফল নির্ধারিত হবে।

রূপরেখা অনুসারে, ২০২৪ সাল থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের বিভাগ বিভাজন উঠে যাচ্ছে। ২০২৪ সাল থেকে নবম শ্রেণির এবং ২০২৫ সাল থেকে দশম শ্রেণির বিভাগ বিভাজন উঠছে। আর ২০২৪ সাল থেকে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নতুন কারিকুলাম অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে।

প্রচলিত জেএসসি ও পিইসি পরীক্ষা থাকছে না : প্রস্তাবিত রূপরেখা অনুসারে এসএসসির আগে কোনো পাবলিক পরীক্ষা থাকছে না। তার পরও পিইসি ও ইবতেদায়ি সমাপনী এবং জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষা হচ্ছে সরকারের প্রশাসনিক সিদ্ধান্তে। নতুন শিক্ষাক্রম চালুর পর প্রচলিত পদ্ধতিতে এই পরীক্ষা নেওয়ার সুযোগ নেই। তাই ২০২৪ সাল থেকে প্রচলিত জেএসসি পরীক্ষা এবং ২০২৫ সাল থেকে প্রচলিত পিইসি পরীক্ষাও থাকছে না।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শুধু তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত কোনো ধরনের পরীক্ষা থাকবে না। তৃতীয় শ্রেণির পর থেকে সব ক্লাসেই সমাপনী পরীক্ষা আছে। প্রাথমিক ও অষ্টমের সমাপনীকে পাবলিক পরীক্ষা বলছি না। দেখা যাবে প্রাথমিক শেষে একটা সনদ পেল, অষ্টম শ্রেণি শেষে একটা সনদ পেল। সনদ দেওয়ার জন্য তো পাবলিক পরীক্ষার দরকার নেই।

পিইসি ও জেএসসি পরীক্ষা থাকছে কি না—এই প্রশ্নে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘পিইসি-জেএসসি তো পাবলিক পরীক্ষা না। এগুলো ক্লাস সমাপনী পরীক্ষা। ক্লাস সমাপনী শেষে তো মূল্যায়ন হবে। আমরা বিভিন্ন স্তরে মূল্যায়নের দিক থেকে তাদের যেখানে যেখানে সনদ দেওয়া হয়েছে, সেখানে সেখানে সনদ দেব।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, এখনই বলে দেওয়া যাবে না এই পরীক্ষা (পিইসি ও জেএসসি) হবে কি হবে না। তবে মূল্যায়ন হবে।

গত রাতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘পঞ্চম শ্রেণি শেষে সামষ্টিক মূল্যায়নের লক্ষ্যে বেশ আগে থেকেই পিইসি পরীক্ষা নেওয়া হয়। আগামী দিনেও তা অব্যাহত রাখা যেতে পারে বলে আমরা প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছি। তবে এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী যে অনুশাসন দেবেন, সে অনুযায়ী প্রাথমিক শিক্ষা চলবে।’

শিখনফল অর্জন ও কর্মদিবস : শিক্ষার্থীদের শিখনফল অর্জনে ১০টি বিষয় নির্ধারণ করা হয়েছে। সেগুলো হলো ভাষা ও যোগাযোগ, গণিত ও যুক্তি, জীবন ও জীবিকা, সমাজ ও বিশ্ব নাগরিকত্ব, পরিবেশ ও জলবায়ু, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা, মূল্যবোধ ও নৈতিকতা এবং শিল্প ও সংস্কৃতি। এগুলোর ওপর ভিত্তি করেই প্রতিটি শ্রেণিতে বিষয় নির্ধারণ করা হয়েছে।

এ ছাড়া এক বছরের ৩৬৫ দিনের মধ্যে সরকারি এবং দুই দিন করে সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে ১৩৭ দিন বাদ দিলে ১৮৫ কর্মদিবস পাওয়া যাবে। এই সময়ের মধ্যে প্রাক-প্রাথমিকে স্কুলে প্রতিদিন আড়াই ঘণ্টা, প্রথম থেকে তৃতীয় শ্রেণিতে সাড়ে তিন ঘণ্টা, চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণিতে চার ঘণ্টা, ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণিতে পাঁচ ঘণ্টা, নবম ও দশম শ্রেণিতে সাড়ে পাঁচ ঘণ্টা এবং একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে সাড়ে পাঁচ ঘণ্টা শিখনঘণ্টা নির্ধারণ করা হয়েছে।

কারিগরি ও মাদরাসায়ও নতুন শিক্ষাক্রম : শুধু সাধারণ শিক্ষায়ই নয়, কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষায়ও একই সঙ্গে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন হবে। তাদের শিখনফল অর্জন ঠিক রেখে কারিগরি ও মাদরাসায় অন্য বিষয় যুক্ত হতে পারে।

এনসিটিবির চেয়ারম্যান নারায়ণ চন্দ্র সাহা গত রাতে কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘শুধু সাধারণ শিক্ষায়ই নয়, কারিগরি ও মাদরাসায়ও নতুন শিক্ষাক্রম চালু হবে। মূল বিষয়গুলো সবারই এক থাকবে। শিখনকালীন মূল্যায়ন ও সামষ্টিক মূল্যায়নও এক থাকবে। একই প্রক্রিয়ায় পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। তবে মাদরাসা ও কারিগরির ক্ষেত্রে নতুন কিছু বিষয় যুক্ত হতে পারে। তবে সেখানেও শিখনকালীন মূল্যায়নেই জোর দেওয়া হবে।’

শিক্ষাবিদরা যা বললেন : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ড. ছিদ্দিকুর রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘নতুন শিক্ষাক্রম অবশ্যই ভালো উদ্যোগ। তবে এটাকে সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। আমরা চাই বাস্তবায়নযোগ্য একটি আধুনিক কারিকুলাম। অন্য দেশের শিক্ষাব্যবস্থা দেখে আমাদের দেশে তা চাপিয়ে দেওয়া যাবে না। পঞ্চম ও অষ্টম শ্রেণির পরীক্ষার যে দরকার নেই, তা আমরা আগে থেকেই বলে আসছি। অন্যান্য শ্রেণিতে কোন বিষয়ে কতটা গুরুত্ব দিতে হবে, সেটা সঠিকভাবে নির্ধারণ করাটাও জরুরি।’

এই শিক্ষাবিদ আরো বলেন, ‘তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পরীক্ষা থাকবে না, এটা আমি সাপোর্ট করি। তবে এটা যথাযথ হতে হবে। যদি একটা উদাহরণ দিয়ে বলি—একজন শিক্ষক দুই অঙ্কবিশিষ্ট তিনটি সংখ্যার যোগফল নির্ণয় করালেন। ওই শিক্ষক ক্লাসের শেষ ১০ মিনিটে সব শিক্ষার্থীকে নতুন করে যোগফল করতে বলবেন। সবার অঙ্কটি করা শেষ হলে শিক্ষক বোর্ডে অঙ্কটি করে দেবেন। একজন ছাত্র আরেকজনেরটা দেখবে। এতে অপারগ শিশুটি চিহ্নিত হয়ে যাবে। এখন ওই শিক্ষক স্কুলের শুরুতে বা শেষে অপারগ শিশুদের শেখাবেন। সবাই যদি না শিখতে পারে, তাহলে ওই ধারাবাহিক মূল্যায়নের দাম নেই।’

জাতীয় শিক্ষানীতি প্রণয়ন কমিটির সদস্য অধ্যক্ষ কাজী ফারুক আহমেদ কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘যারা পড়ায়, তারাই মূল্যায়ন করবে। প্রতিষ্ঠানভিত্তিক বা শিক্ষকভিত্তিক মূল্যায়নই বড় কথা। তবে অভিভাবকরা এই মূল্যায়নে অনেক সময় আস্থা পান না। সেই আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে। ফলে পিইসি বা জেএসসির মতো পরীক্ষার কী দরকার? আগেও একসময় নবম-দশম শ্রেণিতে বিভাগ বিভাজন ছিল না। মাধ্যমিক পর্যায়ে তো একজন শিক্ষার্থীকে সব বিষয় জানতে হবে। নতুন রূপরেখায় এ বিষয়গুলো থাকলে অবশ্যই তা যুক্তিসংগত ও সময়োপযোগী হবে। তবে কারিকুলামে অবশ্যই তথ্য-প্রযুক্তিনির্ভরতা থাকতে হবে।

Array
We use all content from others website just for demo purpose. We suggest to remove all content after building your demo website. And Dont copy our content without our permission.
আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
এই বিভাগের আরও খবর
 
Jugantor Logo
ফজর ৫:০৫
জোহর ১১:৪৬
আসর ৪:০৮
মাগরিব ৫:১১
ইশা ৬:২৬
সূর্যাস্ত: ৫:১১ সূর্যোদয় : ৬:২১