
বাংলাদেশের সমুদ্র সৈকতের সৌন্দর্যের সঙ্গে সাংস্কৃতিক পর্যটনের মেলবন্ধন রচনার জন্যই এই আয়োজন। এশিয়ার ১৫টি দেশ থেকে এ উৎসবে যোগ দেবেন প্রায় দুই শতাধিক নৃত্যশিল্পী, শিক্ষক, গবেষক ও কোরিওগ্রাফার।
উৎসবের প্রিন্সিপাল কিউরেটর ও নৃত্যযোগের সাধারণ সম্পাদক লুবনা মারিয়াম বলেন, ‘এই উৎসব সাংস্কৃতিক-কূটনীতি ও সাংস্কৃতিক-পর্যটনকে এগিয়ে নিয়ে যেতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আমার বিশ্বাস। আমরা অঙ্গীকার করছি, জাতিকে আমরা একটি বিশ্বমানের উৎসব উপহার দেব।’
উৎসবের অন্যতম শিল্পী শিবলী মহম্মদ বলেন, ‘আমাদের দেশে এত বড় একটা উৎসব হতে যাচ্ছে, শিল্পী হিসেবে আমি ভীষণ গর্বিত। এ উৎসবের মধ্যদিয়ে আমাদের অনেক দিনের স্বপ্ন পূরণ হতে যাচ্ছে।’উৎসবের আয়োজন সহযোগী হিসেবে আছে মাত্রা ও চ্যানেল আই, সমর্থন দিচ্ছে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় ও টুরিজম বোর্ড। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগ এ আয়োজনের অ্যাকাডেমিক সহযোগী।