
নিষিদ্ধ সাকিব, বিশ্রামে কোহলি। দুই দলের দুই সেরা তারকা থাকছে না। সিরিজটা কি পানসে হতে যাচ্ছে। অনেকের মত কিছুটা রং হারিয়েছে। আবার অনেকে নতুনদের সুযোগ হিসেবে দেখছেন। পরিসংখ্যান, দিল্লির কন্ডিশন বলছে পেসাররা সহায়তা পাবেন। শুরুর মোমেন্টাম জয়ের দিকে নিয়ে যাবে দলকে।
কোহলি না থেকেই থাকছেন। অরুন জেটলি স্টেডিয়ামে কোহলি প্যাভিলিয়নের গ্যালারিতে নিশ্চিতভাবেই তাকে মিস করবে সমর্থকেরা। অন্যদিকে ভারতীয়দের খানিক স্বস্তি হতে পারে সাকিবের না থাকা। আইপিএল খেলায় ভেন্যুগুলোর সাথে ভাল পরিচিতি ছিল টাইগার অলরাউন্ডারের। দুই তারকা না থাকায় কিছুটা ভাটা পড়ছে দর্শক মনে। তবে সংশ্লিষ্টদের মত- নিকট অতিতের মতোই বারুদে হবে বাংলাদেশ-ভারত টি-টোয়েন্টি সিরিজ।
এবিপি নিউজের কুন্তল চক্রবর্তী বলেন, সাকিব-কোহলি না থাকলেও, বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ সবসময়ই প্রতিদন্দ্বিতাপূর্ন হয়। ম্যাচের সময় দুদলের সব ক্রিকেটারই চান সেরাটা দিতে। খেলার বাইরেও অন্য লড়াই চলে।
এই ভেন্যুতে আগে ব্যাট করে জয় ৩টি, চেজ করে ২টি। ৫ ম্যাচে পেইসারদের দাপট বেশি। ডিউ ফ্যাক্টর, দিল্লির আবহাওয়া হয়ে উঠবে বড় প্রভাবক। কঠিন কন্ডিশন, কঠিন পরিস্থিতে বাংলাদেশের একাদশ সাজানো আরও কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে। ওয়ান ডাউনে মিঠুন অথবা নাইমকে দেখা যাবে। পেইস সহায়ক উইকেটে আল আমিন, মুস্তাফিজের সাথে থাকতে পারেন আবু হায়দার। স্পেশালিস্ট স্পিনার থাকবেন আরাফাত সানি।
২০০৯ থেকে ২০১৮ একে একে আট ম্যাচ খেলেছে দুই দল। বাংলাদেশের জয়ের ঘর শূণ্য। কাছে গিয়ে হারতে হয়েছে দুইবার।