
সবার আগে পদক্ষেপ নিল নিউজিল্যান্ড। সেনা অভ্যুত্থানের পর আমেরিকা মিয়ানমারকে হুমকি দিতে দেখা গেলেও তারা পদক্ষেপ নিতে পারেননি।মিয়ানমারে সামরিক অভ্যুত্থানের প্রতিক্রিয়ায় দেশটিকে বয়কটের ঘোষণা দিয়েছে নিউজিল্যান্ড। দেশটির সঙ্গে রাজনৈতিক ও সামরিক সম্পর্ক স্থগিতও করেছে নিউজিল্যান্ড।
মঙ্গলবার (৯ ফেব্রুয়ারি) দেশটির প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরডার্ন এক সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়টি জানান। খবর রয়টার্সের।
নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরডার্ন বলেছেন, শিগগির মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নেতাদের নিউজিল্যান্ডে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হবে। এছাড়া মিয়ানমারে চলমান নিউজিল্যান্ডের সহায়তা কর্মসূচিগুলোর কোনোটিই সে দেশের সেনাবাহিনীকে সমর্থন করবে না।
তিনি বলেন, ‘আমরা কঠোর বার্তা দিতে চাই। আমরা বলতে চাই, এখানে, নিউ জিল্যান্ডে বসে যা যা করা সম্ভব, তার সবই আমরা করব। উচ্চ পর্যায়ের সব আলোচনা আমরা স্থগিত করব। এমন কোনো সাহায্য আমরা মিয়ানমারে দেব না, যেটা সামরিক সরকারকে সুবিধা দেবে।’
এদিকে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর হাতে আটক সব রাজনৈতিক নেতাদের মুক্তির দাবি জানিয়ে অবিলম্বে দেশটিতে বেসামরিক শাসন পুনরুদ্ধারের আহ্বান জানিয়েছেন নিউজিল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী নানাইয়া মাহুতা।
Array