ইচ্ছা ছিল বিষয়টি নিয়ে লিখব না। কিন্তু পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে চলে যাচ্ছে যা নিয়ে কথা না বললে হয়তো ব্যক্তি হিসেবে ইতিহাসের কাছে একটি সময় নিজেকে জবাবদিহি করতে হবে। বিষয়টি নিয়ে ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে, পক্ষে-বিপক্ষে কিংবা নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে যেভাবেই চিন্তা করার চেষ্টা করি না কেন তাতে ইতিবাচক আলোচনার কোনো উপাদান খুঁজে পাইনি।
কয়েকদিন পর্যন্ত শারীরিক অবস্থা ভালো যাচ্ছে না। ব্লাডপ্রেসার ডিস্টার্ব করছে। আর বন্ধুরা বলে, আমার মাথার মাদারবোর্ড নাকি কাজ করছে না- হা হা হা। তারপরও হঠাৎ দেখা হয় অমাখোঁ পবিবারের সাথে, তাদের কাছে জানতে পারি সেই পাগলী হাসপাতালের বিছানায় প্রসব যন্ত্রায় কাতরাচ্ছে, মানবতার উম্মাদ নেশায় ছুটে গিয়ে দেখি একটি ফুটফুটে নবজাতক জন্ম দেয় মানসিক ভারসাম্যহীন সেই পাগলী।
পরে ক্লিনিক ম্যানেজারের রুমে প্রবেশ করি। নিজেদের পরিচয় দিলে তিনি সম্মান দিয়ে আমাদের বসতে দেন। কিন্তু আমরা পাগলীর দুর্ঘটনার কথা বলাতে, তিনি সব ফি মকুব করে দেয়। উন্নত চিকিৎসার জন্য সেখান থেকে রক্তাক্ত পাগলী এবং নবজাতকটি সদরের আইসিইউতে ভর্তি করিয়ে দি। মাঝেমধ্যে খবর নিলেও ব্যস্ততার কারণে প্রতিদিন যেতে না পারাতে নবজাতকটি নিয়ে পালিয়ে আসে নিন্ম শ্রেণীর এক মহিলা।
সিদ্ধান্ত নিলাম, উদ্ধার করে বিত্তবান কাউকে দত্তক দিলে নবজাতকটি একদিন বড় হয়ে দুনিয়া দাপিয়ে বেড়াবে, সব বাধা বিপত্তি পায়ে মাড়িয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সহায়তায় নবজাতকটি উদ্ধার করতে সক্ষম হই।কিন্তু বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে যোগাযোগ করার পর জানতে পারি,আইনের কোথাও দত্তক নামক কোন শব্দ নেই। তাই গত (১৫ই নভেম্বর) সদর থানার মাধ্যমে নবজাতকটি সরকারি অধিদপ্তর (সমাজসেবা)কে হস্তান্তর করি।
সম্প্রতি আমার কর্মরত পত্রিকায়,এলাকা
প্রকাশক: মোঃ ইব্রাহীম খাঁন জুয়েল
উপদেষ্টা : সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা (এমপি),
নির্বাহী সম্পাদক : শাহ্ ইমরান রিপন,
বার্তা সম্পাদক : খোরশেদ আলম শিকদার
যুগ্ম সম্পাদক : মোঃ জামাল হোসাইন,
চিফ রিপোর্টার : মোঃ জীবন।
১৭ নং উত্তর কুতুবখালী, খাঁন সুপার মার্কেট তৃতীয় তলা,
দুনিয়া, যাত্রাবাড়ি, ঢাকা
মোবাইল : ০১৯৮৬-৬৮৭৪৬৪, ০১৭১১-০৫২৭০৩
ফোন : +৮৮-০২-৭৫৫১১৫০
E-mail: banglavoicebd8@gmail.com
কপিরাইট © সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত