
জাহাঙ্গীর আলম ইনানী উখিয়া :
৩/১২/২০১৮
কক্সবাজারের সাগর কন্যা খ্যাত উখিয়ার ইনানী সমুদ্র সৈকত। পাথুরে গাথা রুপসী কন্যা ইনানী সমুদ্র সৈকতে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের জন্য রয়েছে তারকা মানের হোটেল সী-পার্ল সহ আবাসিক অনেক হোটেল- কক্সবাজার কলাতলী থেকে উখিয়ার টেকনাফ পর্যন্ত মেরিন ড্রাইভ সড়কের অভূতপূর্ব উন্নয়ন হওয়ার সুবাধে পর্যটকেরা হুমড়ি খেয়ে গেলেও ইনানীর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য উপভোগ করার জন্য। পাথুরের কোনো স্তুপ না থাকায় প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট পাথুর স্তুপে দাঁড়িয়ে সমুদ্র দেখার জন্য পর্যটকদের আকর্ষন বেশি ইনানী সমুদ্র সৈকতের দিকে। এ বীচের পাথরের স্তুপ দেখলে মনে হয় যেন সৃষ্টির সব সৌন্দর্য্য স্রষ্টা এখানে ঘিরে রেখেছেন। একদিকে সাগরের গর্জন অপরদিকে অনাবিল সৌন্দর্য্য ভরপুর পাহাড়ের হাতছানি সবাইকে বিমোহিত করে তোলে।
চিংড়ির পোনার হ্যাচারি জোন ও সুপারির বাগান ঘুরে দেখলে যেন পথের সময় হারিয়ে যায়।ও হাজার হাজার পর্যটক বিভিন্ন যানবাহনে চড়ে মেরিন ড্রাইভ সড়ক ধরে কক্সবাজার থেকে ইনানী ভ্রমণে যাচ্ছেন।
পথে বড়ছড়া পাহাড়ি ঝর্ণা ও
পাহাড় চুড়ার বিনোদন কেন্দ্রগুলোও টু মারছেন অনেকেই। এছাড়া সাগরের পাশে রয়েছে, বিস্তীর্ণ ঝাউবিথি। এখানে নানা প্রকার পাখির কলতানে মুখরিত হয়ে উঠে সৈকত অঙ্গন। বিস্তীর্ণ সৈকতের বালুচরে লাল কাকড়ারি দৌঁড়াদৌঁড়ি পর্যটকদের বিশেষ আনন্দ দিয়ে থাকে। সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে,
সন্ধ্যা হওয়ার পর পরই
দেশী বিদেশী পর্যটকদের বীচ ছাড়তে হয়। বিদ্যুৎ নাথাকায় স্থানীয়া ব্যবসায়ীদের অভিযোগ। ইনানী বীচে মূলত কোন পয়েন্টে বিদ্যুৎ নেই। ফলে সন্ধ্যা হওয়ার সাথে সাথে ইনানী বীচ এলাকায় ভুতুড়ে নগরীতে পরিণত হয়। ইনানী টুরিস্ট পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোঃ সাখাওত হোইসান জানান
প্রাকৃতিক দূযোর্গে জন্য বিদ্যুৎ মূল পয়েন্টে অনেক দরকার একটি বৈদ্যুতিক খুঁটি পড়ে যাওয়ার পর থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা আর হয়নি বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে আছে পুরো ইনানী বীচ।
Array