
মন্ত্রী বলেন, বুড়িগঙ্গা নদীতে ৬/৭ ফুট শুধু পলিথিনের গার্বেজ। বিদেশ থেকে এক্সপার্ট আনা হচ্ছে। তবুও আমরা পুরোপুরি পারছি না। এর কারণ পলিথিন। ক্যান্সার, কিডনি রোগী কেন বাড়ছে? কারণ পলিথিন। মাছের ভেতরে পলিথিন ঢুকে গেছে। তিমি মাছ যখন ধরা পড়ে কিংবা উপকূলে চলে আসে তখন দেখা যায় পেটে পলিথিন আর পলিথিন। আমাদের বর্তমান সরকার পলিথিনের ব্যাপারে কঠোর পলিথিন-বিরোধী আইন করেছে। কিন্তু কেউ আইন মানি না। আমরা এখন কঠোর হব।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেন, আগে পলিথিন ছিল না। চটের ব্যাগে বাজার করতে যেত মানুষ। সভ্যতার নামে পলিথিনের প্রসার ঘটে যা সভ্যতার জন্যই ক্ষতিকর। কিন্তু এরপরও পলিথিন ব্যবহার না কমে বরং বেড়েছে।
ব্যবসায়ীরা বলেন, ৫ হাজার টাকার ক্ষুদে ব্যবসায়ীকে পলিথিন বিক্রির দায়ে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করার ঘটনাও ঘটেছে। কিন্তু যেখানে উৎপাদন, যেখানে ডিলার ব্যবসা সেখানে আগে বন্ধ করতে হবে। তাহলে কারওয়ানবাজার কেন কোথাও খুচরা পলিথিন বিক্রি হবে না।