বাল গোপাল মহাজন ভুলতে পারলেন না ১৯৯৯-এর সাফ গেমস ফুটবলে ফাইনালের কথা। শনিবার তিন জাতি ফুটবল ফাইনালের আগের সংবাদ সম্মেলনে ওই সময়ের স্মৃতিই সামনে আনলেন নেপাল দলের কোচ। ওই সময় তিনি ছিলেন নেপালের ফুটবলার।
২২ বছর আগে কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামের সেই ফাইনালের এক মাত্র গোলদাতা বাংলাদেশের আলফাজ আহমেদ এখন মোহামেডানের সহকারী কোচ।
বাংলাদেশ ফুটবলের খারাপ সময় কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোয় বিশাল ভূমিকা ছিল সেই দিনের জয়। সাফ গেমস ফুটবলের ফাইনালে নেপালকে ১-০ গোলে হারিয়ে দেশের প্রথম ফুটবলে স্বর্ণ জয় পায় লাল সবুজের দল।
এখন চলছে স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি। সাথে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী। সময়টাকে স্মরণীয় করে রাখতে বাংলাদেশের ফুটবল প্রেমীরা চান জামালদের হাতে তিন জাতি ফুটবলের শিরোপা। যা দেশবাসীর জন্য হবে বড় উপহার।
বাংলাদেশ ফুটবলের জন্য সেই দশরথ কি ফিরে আসবে? প্রতিপক্ষ তো সেই নেপাল। নেপালের বিপক্ষে এই ফাইনাল শুরু হবে সোমবার বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা পৌনে ৬টায়। খেলা দেখাবে টি স্পোর্টস।
ফিফা র্যাংকিংয়ে নেপালের অবস্থান ১৭১। বাংলাদেশের অবস্থান ১৮৬। তবে দুই দলের ২৫ বারের খেলায় লাল-সবুজ জয় পেয়েছে ১৩ বার। সাতটিতে জয় পেয়েছে নেপাল। উভয় দলের সর্বশেষ দুই ম্যাচের ফল গোলশূন্য ড্র। হিমালয়ের দেশটির বিপক্ষে বাংলাদেশের সবশেষ জয় ২০২০ সালের নভেম্বরে। খেলাটি হয়েছে ঢাকায়। নেপালের শেষ জয় ২০১৮ সালের সাফ ফুটবলে এই দশরথে।
কোচ জেমি ডে উল্লেখ করলেন তার মূল মিশন জুনের বিশ্বকাপ বাছাই পর্বের তিন ম্যাচের প্রস্তুতি। সাথে ট্রফি যদি জেতা যায় তাহল তা হবে বড় কিছু। তবে চ্যাম্পিয়ন না হতে পারলেও সমস্যা নেই। অন্য দিকে নেপালের কোচ বাল গোপাল মহাজন জানালেন তাদের মিশন চ্যাম্পিয়ন হওয়া।
একই ঘোষণা নেপাল অধিনায়ক গোলরক্ষক কিরণ কুমার লিম্বুরও। বাংলাদেশ অধিনায়ক জামাল ভূইয়া অবশ্য নেপালের এই ট্রফিটা উপহার দিতে চান দেশবাসীকে। তা স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তিতে।
তিনি বলেন, আমাদের ভালো চান্স আছে ট্রফি জেতার। জেমি অবশ্য হোম টিম হিসেবে নেপালকেই এগিয়ে রাখলেন। একই সুর বাল গোপাল মহাজনেরও।
নেপালে রোববার ছিল হলি উৎসব। ফলে নেপাল দল অনুশীলন করেনি। বাংলাদেশ দলও মাঠে নামেনি। জিম আর সুইমিং পুলে নিজেদের ফিট রাখার কাজটি সম্পন্ন করেছেন। জেমি ডে গত দুই ম্যাচের পারফরম্যান্সের আলোকে যারা ফিট এবং পারফরম্যান্সে এগিয়ে তাদেরই মাঠে নামাবেন। তবে জামাল ঠিকই থাকবেন নেতৃত্বে।
২০০৫ সালের করাচি সাফ ফুটবলের পর এই প্রথম দেশের বাইরে কোনো আসরের ফাইনালে বাংলাদেশ। ট্রফি জিতলে এটি হবে বিদেশের মাটিতে তৃতীয় এবং ১৮ বছর পর ট্রফি পাওয়া।
২০০৩ সালে ভুটানের জিগমে দর্জি ওয়াংচুক ট্রফিতে সবশেষ চ্যাম্পিয়ন হয় বাংলাদেশ। আর ২০১০ সালে দেশে এস এ গেমস ফুটবলে স্বর্ণ জয় পায় লাল সবুজের দেশ।
নেপালের মাটিতে ২০২০ সালের এস এ গেমস ফুটবলে নেপালের কাছে ০-১ গোলে হেরে স্বর্ণ পুনরুদ্ধারের মিশন সমাপ্তি হয় জেমি ডে বাহিনীর। এবার কি সেই প্রতিশোধ হবে? একই সাথে ২০১৩ সালে নেপালের মাঠে এবং ২০১৮-এর ঢাকা সাফেরে হারের বদলাও হবে এটি।
বাল গোপাল মহাজন ভুলতে পারলেন না ১৯৯৯-এর সাফ গেমস ফুটবলে ফাইনালের কথা। শনিবার তিন জাতি ফুটবল ফাইনালের আগের সংবাদ সম্মেলনে ওই সময়ের স্মৃতিই সামনে আনলেন নেপাল দলের কোচ। ওই সময় তিনি ছিলেন নেপালের ফুটবলার।
২২ বছর আগে কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামের সেই ফাইনালের এক মাত্র গোলদাতা বাংলাদেশের আলফাজ আহমেদ এখন মোহামেডানের সহকারী কোচ।
বাংলাদেশ ফুটবলের খারাপ সময় কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোয় বিশাল ভূমিকা ছিল সেই দিনের জয়। সাফ গেমস ফুটবলের ফাইনালে নেপালকে ১-০ গোলে হারিয়ে দেশের প্রথম ফুটবলে স্বর্ণ জয় পায় লাল সবুজের দল।
এখন চলছে স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি। সাথে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী। সময়টাকে স্মরণীয় করে রাখতে বাংলাদেশের ফুটবল প্রেমীরা চান জামালদের হাতে তিন জাতি ফুটবলের শিরোপা। যা দেশবাসীর জন্য হবে বড় উপহার।
বাংলাদেশ ফুটবলের জন্য সেই দশরথ কি ফিরে আসবে? প্রতিপক্ষ তো সেই নেপাল। নেপালের বিপক্ষে এই ফাইনাল শুরু হবে সোমবার বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা পৌনে ৬টায়। খেলা দেখাবে টি স্পোর্টস।
ফিফা র্যাংকিংয়ে নেপালের অবস্থান ১৭১। বাংলাদেশের অবস্থান ১৮৬। তবে দুই দলের ২৫ বারের খেলায় লাল-সবুজ জয় পেয়েছে ১৩ বার। সাতটিতে জয় পেয়েছে নেপাল। উভয় দলের সর্বশেষ দুই ম্যাচের ফল গোলশূন্য ড্র। হিমালয়ের দেশটির বিপক্ষে বাংলাদেশের সবশেষ জয় ২০২০ সালের নভেম্বরে। খেলাটি হয়েছে ঢাকায়। নেপালের শেষ জয় ২০১৮ সালের সাফ ফুটবলে এই দশরথে।
কোচ জেমি ডে উল্লেখ করলেন তার মূল মিশন জুনের বিশ্বকাপ বাছাই পর্বের তিন ম্যাচের প্রস্তুতি। সাথে ট্রফি যদি জেতা যায় তাহল তা হবে বড় কিছু। তবে চ্যাম্পিয়ন না হতে পারলেও সমস্যা নেই। অন্য দিকে নেপালের কোচ বাল গোপাল মহাজন জানালেন তাদের মিশন চ্যাম্পিয়ন হওয়া।
একই ঘোষণা নেপাল অধিনায়ক গোলরক্ষক কিরণ কুমার লিম্বুরও। বাংলাদেশ অধিনায়ক জামাল ভূইয়া অবশ্য নেপালের এই ট্রফিটা উপহার দিতে চান দেশবাসীকে। তা স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তিতে।
তিনি বলেন, আমাদের ভালো চান্স আছে ট্রফি জেতার। জেমি অবশ্য হোম টিম হিসেবে নেপালকেই এগিয়ে রাখলেন। একই সুর বাল গোপাল মহাজনেরও।
নেপালে রোববার ছিল হলি উৎসব। ফলে নেপাল দল অনুশীলন করেনি। বাংলাদেশ দলও মাঠে নামেনি। জিম আর সুইমিং পুলে নিজেদের ফিট রাখার কাজটি সম্পন্ন করেছেন। জেমি ডে গত দুই ম্যাচের পারফরম্যান্সের আলোকে যারা ফিট এবং পারফরম্যান্সে এগিয়ে তাদেরই মাঠে নামাবেন। তবে জামাল ঠিকই থাকবেন নেতৃত্বে।
২০০৫ সালের করাচি সাফ ফুটবলের পর এই প্রথম দেশের বাইরে কোনো আসরের ফাইনালে বাংলাদেশ। ট্রফি জিতলে এটি হবে বিদেশের মাটিতে তৃতীয় এবং ১৮ বছর পর ট্রফি পাওয়া।
২০০৩ সালে ভুটানের জিগমে দর্জি ওয়াংচুক ট্রফিতে সবশেষ চ্যাম্পিয়ন হয় বাংলাদেশ। আর ২০১০ সালে দেশে এস এ গেমস ফুটবলে স্বর্ণ জয় পায় লাল সবুজের দেশ।
নেপালের মাটিতে ২০২০ সালের এস এ গেমস ফুটবলে নেপালের কাছে ০-১ গোলে হেরে স্বর্ণ পুনরুদ্ধারের মিশন সমাপ্তি হয় জেমি ডে বাহিনীর। এবার কি সেই প্রতিশোধ হবে? একই সাথে ২০১৩ সালে নেপালের মাঠে এবং ২০১৮-এর ঢাকা সাফেরে হারের বদলাও হবে এটি।
Array