• ঢাকা, বাংলাদেশ

স্বপ্ন চড়ছে মেট্রো রেলে 

 admin 
18th Jun 2021 5:07 pm  |  অনলাইন সংস্করণ
স্বপ্ন সত্যি হওয়ার পথে। গত কয়েক বছর আগে মানুষ যা স্বপ্নেও কল্পনা করতে পারেনি আজ তা চোখের সামনে দৃশ্যমান। খুব শিগগিরই দেশে প্রথম বারের মত যাত্রা শুরু করবে বিদ্যুৎচালিত মেট্রো ট্রেন। ইতোমধ্যে ভায়াডাক্ট বা উড়ালপথে চলার আগে টেস্ট ট্র্যাক স্পর্শ করেছে প্রথম মেট্রো ট্রেন সেট। মেট্রোরেল চালু হলে যানজট ভোগান্তি থেকে যেমন মুক্তি মিলবে তেমনি নতুন এক অধ্যায় প্রবেশ করবে দেশ। সেই সাথে ২০২২ এর শুরুতে নির্মাণ কাজ শুরু হতে যাচ্ছে পাতাল মেট্রোরেলও।
উত্তরা, মিরপুর, ফার্মগেটসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে মেট্রোরেলের কাজ। এতে কিছুটা ভোগান্তি হলেও নতুন স্বপ্ন দেখছে দেশের মানুষ। কাওরান বাজার পান্থকুঞ্জ পার্কের পাশে দাঁড়িয়ে গাড়ির জন্য অপেক্ষা করছে  তরুণ উদ্যোক্তা নুরে আলম শাহেদ। তার গন্তব্য উত্তরা। কিন্তু প্রচন্ড যানজটে ও গাড়ির হর্নে বিরক্ত তিনি। অপেক্ষার এক পর্যায়ে দৃষ্টি দেন মেট্রোরেলের দিকে। এসময় এ প্রতিবেদকের সাথে কথা হয় তার। নুরে আলম শাহেদ বলেন, আমি উত্তরা যাব। কিন্তু করোনার কারণে গণপরিবহনগুলো অর্ধেক আসন ভরে গেট লক করে যাচ্ছে। অনেক সময় গাড়ির জন্য অপেক্ষা করছি। এমন একটা স্থানে দাঁড়িয়ে থেকে খুব বিরক্তি লাগছে, তবে হতাশ হইনি কারণ চোখের সামনেই আশার আলো দেখছি। স্বপ্নের মেট্রোরেলের কাজ এগিয়ে চলছে। ভাবতেই যেন কেমন এক অনুভূতি লাগছে। এইতো আর মাত্র কিছু দিন এরপর আর আমাকে বাসের জন্য জ্যামের মধ্যে এক ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হবে না। ২০ মিনিটি বাসায় পৌঁছে যাব। পরিবহনের কাছে আর জিম্মি হতে হবে না। এভাবেই একদিন এদেশ আরো এগিয়ে যাবে এটাই প্রত্যাশা। ঢাকা মহানগরী ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকার যানজট নিরসনে দীর্ঘ মেয়াদে প্রকল্প নিয়ে এগোচ্ছে সরকার। এ লক্ষ্যে সরকার ২০৩০ সালের মধ্যে মোট ছয়টি মেট্রোরেল রুট নির্মাণ করবে। এই ছয়টির আওতায় মোট ১২৮ দশমিক ৭৪১ কিলোমিটার দীর্ঘ মেট্রোরেল নির্মাণ করা হবে। তার মধ্যে উড়াল ৬৭ দশমিক ৫৬৯ কিলোমিটার এবং পাতাল ৬১ দশমিক ১৭২ কিলোমিটার মেট্রোরেল নির্মাণ করা হবে। এসব লাইনে মোট ১০৪টি স্টেশন থাকবে। যার মধ্যে উড়াল স্টেশন হবে ৫১টি এবং পাতাল হবে ৫৩টি। এই শক্তিশালী নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে ঢাকাকে যানজটমুক্ত করতে চায় সরকার।
এই ছয় মেট্রোরেলের নির্মাণকাজ ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। অধিকাংশের কাজ প্রাথমিক পর্যায়ে থাকলেও সবচেয়ে বেশি অগ্রগতি এমআরটি লাইন-৬ এর, যা উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত। ২০২২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে এর কাজ শেষ করার কথা রয়েছে। প্রথম অংশ বা উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত উদ্বোধন করা হবে স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে চলতি বছরের ১৬ ডিসেম্বর। ২০৩০ সালের মধ্যে এই ছয়টি মেট্রোরেল সমন্বয়ের মাধ্যমে চালু করতে সরকার প্রতিষ্ঠা করেছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)।
ডিএমটিসিএল সূত্র জানায়, ২০৩০ সালের মধ্যে এই ছয়টি মেট্রোরেল নির্মাণকাজ তিন পর্যায়ে শেষ করা হবে। প্রথম পর্যায়ে ২০২৪ সালের মধ্যে এমআরটি লাইন-৬ বা উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত। তবে সরকার এই সময় কমিয়ে ২০২২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত মেট্রোরেলের নির্মাণকাজ শেষ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। দ্বিতীয় পর্যায়ে ২০২৬ সালের মধ্যে এমআরটি লাইন-৬ এবং ২০২৮ সালের মধ্যে এমআরটি লাইন-৫ :নর্দান রুটের নির্মাণকাজ শেষ করা হবে। তৃতীয় পর্যায়ে ২০৩০ সালের মধ্যে এমআরটি লাইন-৫ :সাউদার্ন রুট, এমআরটি লাইন-২ এবং এমআরটি লাইন-৪ নির্মাণকাজ শেষ করা হবে। এদিকে ভায়াডাক্ট বা উড়ালপথে চলার আগে টেস্ট ট্র্যাক স্পর্শ করলো বাংলাদেশের প্রথম মেট্রো ট্রেন সেট। ডিপোর অভ্যন্তরের ১ হাজার ৫০ মিটার টেস্ট ট্র্যাকে পরীক্ষামূলক চলাচল শুরু করলো এটি। গতকাল বৃহস্পতিবার ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএ) থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
ডিএমটিসিএল সূত্র জানায়, ডিপোর মধ্যে টেস্ট (পরীক্ষা মূলক চলাচল) ট্র্যাক ও ভায়াডাক্টের বা উড়ালপথের  উপরের রেলপথ একই। মূল রুটে চলার আগে এটা অন্যতম পরীক্ষা। এই ট্র্যাকে সফলভাবে চলার পর বিভিন্ন সিগন্যালে চলবে ৭ দিন। এর পরেই সব ধাপ পেরিয়ে যাত্রী নিয়ে চলাচল করবে মেট্রোরেল। মেকানিক্যাল-ইলেকট্রিক্যাল, ওয়াশিংসহ প্রতিটি কোচের ১৯ ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হবে। এরপরেই কোচগুলো তোলা হবে লাইনে। এ কাজে এক থেকে দুই মাস সময় লাগে। এজন্য ইতালি থেকে একধরনের যন্ত্র আনা হয়েছে বলে জানায় ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। এবার একসঙ্গে দুই সেট অর্থাৎ ১২টি কোচ জাপান থেকে দেশে আনার পরিকল্পনা করছে সরকার। ডিএমটিসিএল আশা করছে ১৩ থেকে ১৪ আগস্ট ১২টি কোচ একসঙ্গে দেশে এসে পৌঁছাবে। বর্তমানে রাজধানীর উত্তরা দিয়াবাড়ি এলাকায় মেট্রোরেলের জেটি থেকে ক্রেন দিয়ে লিফটিং জিগের মাধ্যমে কোচ লরিতে তোলার কাজ চলছে। তিনটি কোচ দিয়াবাড়ির ডিপোতে নিয়ে যাওয়া হয়। ফলে জেটিতে অবস্থান করছে তিনটি কোচ।
ডিএমটিসিএল সূত্র জানায়, সব মিলিয়ে ২৪ সেট ট্রেনের মোট ব্যয় হয়েছে ৪ হাজার ২৫৭ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। ট্রেনগুলোয় ডিসি ১৫০০ ভোল্টেজ বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা থাকবে। স্টেইনলেস স্টিল বডির ট্রেনগুলোয় থাকবে লম্বালম্বি সিট। প্রতিটি ট্রেনে থাকবে দু’টি হুইল চেয়ারের ব্যবস্থা। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত প্রতিটি বগির দুই পাশে থাকবে চারটি করে দরজা। জাপানি স্ট্যান্ডার্ডের নিরাপত্তা ব্যবস্থা-সম্বলিত প্রতিটি ট্রেনের যাত্রী ধারণক্ষমতা হবে ১ হাজার ৭৩৮ জন। ভাড়া পরিশোধের জন্য থাকবে স্মার্টকার্ড টিকিটিং ব্যবস্থা। মেট্রোরেলে ২৪টি ট্রেন প্রতি ঘণ্টায় আপ ও ডাউন রুটে ৬০ হাজার যাত্রী আনা নেওয়া করতে সক্ষম হবে। কারণ অধিকাংশ মানুষ বসার চেয়ে দাঁড়িয়ে ভ্রমণে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবে বলে দাবি করছে ডিএমটিসিএল।
প্রথম উড়াল মেট্রোরেল :২২ হাজার কোটি টাকা প্রাক্কলিত খরচে ২০ দশমিক ১০ কিলোমিটার দীর্ঘ প্রায় উত্তরা তৃতীয় পর্ব থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ম্যাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) লাইন-৬ বা দেশের প্রথম মেট্রো রেলের নির্মাণ কাজের সার্বিক গড় অগ্রগতি ৫৬ দশমিক ৯৪ শতাংশ। এই লাইনের প্রথম পর্যায়ে নির্মাণের জন্য নির্ধারিত উত্তরা তৃতীয় পর্ব থেকে আগারগাঁও অংশের পূর্ত কাজের অগ্রগতি ৮০ দশমিক ২১ শতাংশ। দ্বিতীয় পর্যায়ে নির্মাণের জন্য নির্ধারিত আগারগাঁও থেকে মতিঝিল অংশের পূর্ত কাজের অগ্রগতি ৫১ দশমিক ২৬ শতাংশ। ইলেকট্রিক্যাল ও মেকানিক্যাল সিস্টেম এবং রোলিং স্টক (রেলকোচ) ও ডিপো ইকুইপমেন্ট সংগ্রহ কাজের সমন্বিত অগ্রগতি ৪৬ দশমিক ৩৩ শতাংশ। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুসরণে মতিঝিল থেকে কমলাপুর পর্যন্ত এমআরটি লাইন-৬ বর্ধিত করার জন্য ইতোমধ্যে অংশীজন সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। হাউজহোল্ড জরিপ চলছে। সোশ্যাল স্টাডি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। এ অংশের দৈর্ঘ্য ১ দশমিক ১৬ কিলোমিটার। এদিকে, ২০২২ সালে কাজ শুরু হতে যাচ্ছে দেশের প্রথম পাতাল মেট্রোরেলও। শুরুর পথে ভূমি অধিগ্রহণ। নির্মিতব্য পাতাল মেট্রোরেল ৩১ দশমিক ২৪১ কিলোমিটার দীর্ঘ।
এমআরটি লাইন-১ :এমআরটি লাইন-১ দুটি অংশে বিভক্ত। অংশ দুটি হলো- বিমানবন্দর রুট (বিমানবন্দর থেকে কমলাপুর) এবং পূর্বাচল রুট (নতুন বাজার থেকে পিতলগঞ্জ ডিপো পর্যন্ত)। বিমানবন্দর রুটের মোট দৈর্ঘ্য ১৯ দশমিক ৮৭২ কিলোমিটার এবং পাতাল স্টেশন সংখ্যা মোট ১২টি। পূর্বাচল রুটের মোট দৈর্ঘ্য ১১ দশমিক ৩৬৯ কিলোমিটার। এ অংশ সম্পূর্ণ উড়াল হবে এবং মোট স্টেশন সংখ্যা ৯টি। তার মধ্যে সাতটি স্টেশন হবে উড়াল। নতুন বাজার ও যমুনা ফিউচার পার্ক স্টেশন দুটি বিমানবন্দর রুটের অংশ হিসেবে পাতাল নির্মিত হবে। নতুন বাজার স্টেশনে ইন্টার-চেঞ্জ থাকবে। এ ইন্টার-চেঞ্জ ব্যবহার করে বিমানবন্দর রুট থেকে পূর্বাচল রুটে এবং পূর্বাচল রুট থেকে বিমানবন্দর রুটে যাওয়া যাবে। উভয় রুটের সব বিস্তারিত স্টাডি, সার্ভে ও বেসিক ডিজাইন সম্পন্ন হয়েছে। বর্তমানে ডিটেইলড ডিজাইনের কাজ চলমান, এর অগ্রগতি ৬৫ শতাংশ। এমআরটি লাইন-১ এর ডিপো ও ডিপো এক্সেস করিডোর নির্মাণের জন্য নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার পিতলগঞ্জ ও ব্রাহ্মণখালী মৌজায় ৯২ দশমিক ৯৭২৫ একর জমি অধিগ্রহণের জন্য জেলা প্রশাসক ইতোমধ্যে এলএ কেইস নম্বর-১০/২০১৯-২০২০ রুজু করেছেন। বর্তমানে রোয়েদাদ প্রস্তুতের কার্যক্রম চলমান।
এমআরটি লাইন-২ :২০৩০ সালের মধ্যে গাবতলী থেকে চট্টগ্রাম রোড পর্যন্ত উড়াল ও পাতাল সমন্বয়ে প্রায় ২৪ কিলোমিটার দীর্ঘ জি২জি ভিত্তিতে পিপিপি পদ্ধতিতে এমআরটি লাইন-২ নির্মাণের লক্ষ্যে জাপান ও বাংলাদেশ সরকার সহযোগিতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে। জি২টি ভিত্তিতে পিপিপি পদ্ধতিতে এমআরটি লাইন-২ বাস্তবায়নে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি ২০১৮ সালের ৮ নভেম্বর নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে। এ লক্ষ্যে জাপান ও বাংলাদেশের অংশগ্রহণে ২০১৭ সালের ৬ ডিসেম্বর প্রথম প্ল্যাটফর্ম সভা, ২০১৮ সালের ৭ জুন দ্বিতীয় প্ল্যাটফর্ম সভা এবং ২০১৯ সালের ২১ মার্চ তৃতীয় প্ল্যাটফর্ম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এমআরটি লাইন-২ এর পিপিপি রিসার্চ সম্পন্ন করে ২০২০ সালের মার্চে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে। নিয়োজিত পরামর্শক প্রতিষ্ঠান প্রিলিমিনারি স্টাডি করছে, যার অগ্রগতি ৫০ শতাংশ।
এমআরটি লাইন-৪ :এমআরটি লাইন-৪ এরও নির্মাণকাজ শেষ করা হবে ২০৩০ সালের মধ্যে। পিপিপি পদ্ধতিতে কমলাপুর-নারায়ণগঞ্জ রেলওয়ে ট্রাকের পাশ দিয়ে প্রায় ১৬ কিলোমিটার দীর্ঘ উড়াল মেট্রোরেল হিসেবে এমআরটি লাই-৪ নির্মাণের উদ্যোগ প্রক্রিয়াধীন।
এমআরটি লাইন-৫ : নর্দান রুট- ২০২৮ সালের মধ্যে হেমায়েতপুর থেকে ভাটারা পর্যন্ত পাতাল ও উড়াল সমন্বয়ে ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ মেট্রোরেল নির্মাণ করা হবে। তার মধ্যে পাতাল ১৩ দশমিক ৫০ কিলোমিটার এবং ৬ দশমিক ৫০ কিলোমিটার উড়াল মেট্রোরেল হবে। এতে ১৪টি স্টেশন থাকবে। যার মধ্যে ৯টি পাতাল এবং ৫টি উড়াল হবে। ইতোমধ্যে এর সম্ভাব্যতা যাচাই সম্পন্ন হয়েছে। বিভিন্ন জরিপ ও মূল নকশার কাজ চলছে। মূল নকশা কাজের অগ্রগতি ৫০ দশমিক ৩৩ শতাংশ।
এমআরটি লাইন-৫ :সাউদার্ন রুট-২০৩০ সালের মধ্যে গাবতলী থেকে দাশেরকান্দি পর্যন্ত ১৭ দশমিক ৪০ কিলোমিটার মেট্রোরেল নির্মাণ করা হবে। তার মধ্যে পাতাল ১২ দশমিক ৮০ কিলোমিটার এবং উড়াল ৪ দশমিক ৬০ কিলোমিটার। এতে মোট ১৬টি স্টেশন থাকবে। তার মধ্যে ১২টি পাতাল এবং ৪টি উড়াল। এর প্রাক-সম্ভাব্যতা যাচাই সম্পন্ন করা হয়েছে। এই মেট্রোরেলের জন্য প্রজেক্ট রেডিনেস ফাইনেন্সিংয়ের (পিআরএফ) জন্য উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার সঙ্গে ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়োগের কার্যক্রম চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে।
Array
We use all content from others website just for demo purpose. We suggest to remove all content after building your demo website. And Dont copy our content without our permission.
আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
এই বিভাগের আরও খবর
 
Jugantor Logo
ফজর ৫:০৫
জোহর ১১:৪৬
আসর ৪:০৮
মাগরিব ৫:১১
ইশা ৬:২৬
সূর্যাস্ত: ৫:১১ সূর্যোদয় : ৬:২১