• ঢাকা, বাংলাদেশ

হার্ট অ্যাটাকে আকস্মিক মৃত্যু কমাতে প্রয়োজন সচেতনতা 

 admin 
04th Mar 2019 12:57 am  |  অনলাইন সংস্করণ

বর্তমানে বাংলাদেশে হৃদরোগী এবং হৃদরোগ ঘটিত আকস্মিক মৃত্যুর হার বৃদ্ধি পাচ্ছে। রোগী ও চিকিৎসকদের সচেতনতা পারে এই সংখ্যা কমিয়ে আনতে। বংশগত, জীবনযাত্রা, খাদ্যাভ্যাস, ও মেটাবলিক ডিজিজ যেমন, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল বৃদ্ধি ইত্যাদি কারণে বাংলাদেশের মানুষের হৃদরোগের ঝুঁকি বেশি।

এ ঝুঁকি এড়াতে স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাত্রা, সুষম খাদ্যাভ্যাস, নিয়মিত শরীরচর্চা বা হাটা এবং ধূমপান পরিহারের কোন বিকল্প নেই। সাধারণত বয়স ৪০ এর পর হৃদরোগ বেশি হয় বলে বয়স ৪০ হলে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল নিয়মিত পরীক্ষা এবং নিয়ন্ত্রণে রাখা প্রয়োজন।

সেই সাথে নিয়মিত কার্ডিয়াক চেকআপ যেমন ইসিজি, ইকো, ইটিটি ইত্যাদি পরীক্ষা করা উত্তম যাতে কোন সমস্যা আছে কিনা তা নিশ্চিত হওয়া যায়। বিষয় গুলো শুধু জানলেই হবেনা, মানতেও হবে। সবকিছু সত্ত্বেও কারও হার্ট অ্যাটাক হলে রোগীকে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন করতে হবে।

মনে রাখতে হবে সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ কেননা চিকিৎসা নিতে দেরি হলে রোগীর জটিলতা বাড়বে এমনকি মৃত্যুও হতে পারে। রোগীকে হাসপাতালে নেয়ার পর চিকিৎসকদের দায়িত্ব দ্রুত সঠিক চিকিৎসা প্রদান করা। হার্ট অ্যাটাকের কারণে শরীরের রক্ত চলাচল কমে যায় এবং ফুসফুসে পানি জমায় শ্বাসকষ্ট হয় ফলে শরীরের অক্সিজেনের মাত্রা কমে গুরুত্বপূর্ণ অর্গান যেমন কিডনী, লিভার ইত্যাদি ড্যামেজ হওয়ার ভয় থাকে।

এই ঝুঁকি কমাতে রোগীকে প্রয়োজনে লাইফ সাপোর্ট-এ রাখতে হবে। লাইফ সাপোর্টকে অনেকে জটিল কিছু মনে করে ভয় পায়। লাইফ সাপোর্ট মূলত ক্রিটিকাল অবস্থায় রোগীকে সারিয়ে তোলার একটি চিকিৎসা পদ্ধতি। হার্ট অ্যাটাকের পর লাইফ সাপোর্ট রোগীর জীবন ও মৃত্যুর মধ্যে পার্থক্য করতে পারে। তাই জরুরী অবস্থা মোকাবেলা করতে হাসপাতাল গুলোতে বিশেষ করে হৃদরোগ হাসপাতালে পর্যাপ্ত লাইফ সাপোর্ট-এর ব্যবস্থা থাকা প্রয়োজন।

Array
We use all content from others website just for demo purpose. We suggest to remove all content after building your demo website. And Dont copy our content without our permission.
আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
এই বিভাগের আরও খবর
 
Jugantor Logo
ফজর ৫:০৫
জোহর ১১:৪৬
আসর ৪:০৮
মাগরিব ৫:১১
ইশা ৬:২৬
সূর্যাস্ত: ৫:১১ সূর্যোদয় : ৬:২১